Sanatani Hindu Paribar

Vidisha के Vijay Temple की तरह हूबहू दिखता है नया संसद भवन, देखिए विजय मंदिर (Vijay Mandir) अपनी विशालता और प्रसिद्धि की वजह से हमेशा से मुस्लिम बादशाहों की आंखों में गढ़ता रहा. आक्रमणकारियों ने विजय मंदिर को कई बार लूटा और तोड़ा. विदिशा:  भारत के नए संसद भवन (Parliament of India) और मध्य प्रदेश के विदिशा में स्थित विजय मंदिर (Vijay Temple) की फोटो सोशल मीडिया पर खूब वायरल हो रही है. कई यूजर्स ने इस फोटो के साथ लिखा कि भारत का नया संसद भवन अमेरिका के पेंटागन की तरह है. वहीं दूसरे यूजर्स इसको विदिशा के विजय मंदिर की नकल भी बता रहे हैं. 1/5 एक ही जैसे दिखते हैं विजय मंदिर और नया संसद भवन गौरतलब है कि भारत के नए संसद भवन का मॉडल देखने में हूबहू विदिशा के विजय मंदिर की तरह लगता है. भारत का नया संसद भवन और विजय मंदिर दोनों की आकृति त्रिभुजाकार है. ऊपर से देखने पर विजय मंदिर और भारत का नया संसद भवन एक जैसे ही लगते हैं.        2/5 चालुक्य राजा के प्रधानमंत्री ने बनवाया था विजय मंदिर चालुक्य वंशी राजा कृष्ण के प्रधानमंत्री वाचस्पति ने विदिशा में विजय मंदिर का निर्माण करवाया था. बाद में मुगल बा

সংসদ ভবনে হিদু  প্রাচীনতার ঝলক দেখা  যাচ্ছে।     নতুন সংসদ হাউসটি হুবহু বিদিশার বিজয় মন্দিরের মতো দেখাচ্ছে, ছবিগুলি দেখুন  বিজয় মন্দির সর্বদা তার বিশালতা এবং খ্যাতির কারণে মুসলিম রাজাদের চোখে পড়েছে।  আক্রমণকারীরা বেশ কয়েকবার লুটপাট করে এবং বিজয় মন্দিরটি ভেঙে দেয়।  বিদিশা: মধ্য প্রদেশের বিদিশায় অবস্থিত বিজয় মন্দির (ভারতের সংসদ) এবং বিজয় মন্দিরের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব ভাইরাল হচ্ছে।  অনেক ব্যবহারকারী এই ছবির সাথে লিখেছিলেন যে ভারতের নতুন সংসদ   দেখতে বিদিশার বিজয় মন্দিরের অনুলিপি হিসাবে বলছেন।  1/5  বিজয় মন্দির এবং নতুন সংসদ ভবন দেখতে একই রকম  ঘ  এটি লক্ষণীয় যে ভারতের নতুন সংসদ ভবনের মডেলটি দেখার ক্ষেত্রে এটি বিদিশার বিজয় মন্দিরের মতো দেখতে ঠিক মনে হয়।  নতুন সংসদ ভবন এবং ভারতের বিজয় মন্দির উভয়েরই আকার ত্রিভুজাকার।  বিজয় মন্দির এবং ভারতের নতুন সংসদ ভবন  উপরের দিক থেকে দেখতে একই রকম।    2/5  চালুক্যা রাজার প্রধানমন্ত্রী নির্মিত করেছিলেন বিজয় মন্দির  ঘ  বিদিশায় বিজয় মন্দিরটি চালুক্যা বংশী রাজা কৃষ্ণের প্রধানমন্ত্রী ওয়াচস্পতি দ্বারা নির্মিত হয়

                        চিত্র:- কার্ল মার্কস এই 5 টি ব্রহ্মাস্রের প্রয়োগে ভারত থেকে নির্মূল হবে বামপন্থা। 1) বিপ্লব= সহিংসতা। অবশ্যই বিপ্লব মানে সহিংসতা। কমিউনিজম বিপ্লবের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন করে "সমাজতন্ত্র" প্রতিষ্ঠা করতে চায়। তবে গণতান্ত্রীক রাষ্ট্রে হলে হিংসার প্রয়োজন হয়না,জন সমর্থন যথেষ্ট। সেই বিপ্লবের নেতৃত্ব দেবে কমিউনিষ্ট পার্টি। 2)ক্ষমতায় আসার পর ধীরে ধীরে সমাজ ব্যাবস্থার পরিবর্তন ঘটানো এবং "সমাজতন্ত্র" প্রতিষ্ঠা করা। 3) সর্বহারা শ্রেণির অধিপত্ত স্থাপন করা অর্থাৎ পূর্ব রাষ্ট্র ব্যাবস্থাকে ধ্বংস করে অগণতান্ত্রীক এক নায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা  । 4)ব্যাক্তিগত সম্পত্তীর অবসান ঘটানো। সমস্ত কিছুকে রাষ্ট্রকেন্দ্রীক করে তোলা। রাষ্ট্র সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করবে ও সমাজতান্ত্রীক সম্যতা গড়ে তোলবে। 5)কমিউনিজমে রাষ্ট্র সম্পর্কে ভিন্ন দৃষ্টি ভঙ্গি রয়েছে।মার্কসবাদে  এই বিষয়ে বিস্তৃত আলোচনা করা হয়েছে। মার্কসীয় মতবাদে রাষ্ট্র শোষণের যন্ত্র।  এর যৌক্তিকতা দেওয়া আছে মার্কসবাদে। আমরা ভারতীয়রা রাষ্ট্র বলতে যা বুঝি মার্কস কিন্তু সেই রাষ্ট্রের কথা বলেন নি। মার্কসের মতে কোন

सुल्तानी नवाब शक्ति को पूर्वोत्तर भारत में एक हिंदू बाघिन ने हराया था       इस घटना का उल्लेख 1240 में राजमाला में हुआ।    "राजमाला" पुस्तक संस्कृत में बंगाली में एक कविता के रूप में लिखी गई है।    बाद में, भूपेन चक्रवर्ती ने एक बंगाली गद्य संस्करण प्रकाशित किया।  यह वर्तमान में सबसे आम है।    और मान्यता प्राप्त है।    उस भूपेन चंद्रा के गद्य संस्करण में, त्रिपुरा राज्य में एक हिंदू रानी की जीत की कहानी सामने आती है।  : -    <राजमाला (भूपेंद्रचंद्र चक्रवर्ती)    ← अध्याय 2/1 राजेंद्र (भूपेंद्रचंद्र चक्रवर्ती) भूपेंद्रचंद्र चक्रवर्ती द्वारा    दूसरा पैराग्राफ / 2 दूसरा पैराग्राफ / 3 6    (2) :-    त्रिपुरा के राजा और  गौर का नवाब। सिंहतुंग जब त्रिपुरा सिंहासन पर चढ़ा तब मुस्लिम काल शुरू हुआ।  मुस्लिम शक्ति उत्तर भारत में स्थापित हो गई है, हिंदू स्वतंत्रता-सूरज लगभग डूब रहा है।  बंगाल के राजा लक्ष्मण सेन की हार के साथ, बंगाल देश मुसलमानों के हाथों में चला गया।  गौर में नवाबी काल शुरू हुआ।  उस समय हीरावंत खान नाम का एक अमीर जमींदार त्रिपुरेश्वर के अधिकार के पास र

উওরপূর্ব ভারতের এক হিন্দু বাঘিনীর কাছে পরাজয় হল সুলতানি নবাব  শক্তির।        1240   সালে রাজমালায় উল্লেখ রয়েছে এই ঘটনার। "রাজমালা" বইটি সংস্কৃত ভাষায় বাংলায় পদ্য রূপে লেখা। পরবর্তী সময়ে ভূপেন চক্রবর্তী  এর বাংলা গদ্য সংস্করণ বের করেন। এটি বর্তমানে বহুল প্রচলীত। এবং মান্যতা ‌প্রাপ্ত। সেই ভূপেন চন্দ্রের গদ্য সংস্করণে উঠে আসে ত্রিপুরা রাজ্যের এক  হিন্দু রানীর যুদ্ধ বিজয়ের ঘটনা। সেই রানীর নাম হল মহারানী ত্রিপুরাসুন্দরী। নিচে ভূপেন চন্দ্রের অনুবাদক গদ্যটি দেওয়া হল (অনুবাদটি রাজমালার পদ্যের উপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছিল,রাজমালা রিপুরার ঐতিহাসীক গ্রন্থের মধ্যে একটি যেখানে সমস্ত ইতিহাস পদ্য রূপে লেখা রয়েছে) :-    < রাজমালা (ভূপেন্দ্রচন্দ্র চক্রবর্তী) ←দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ/১ রাজমালা (ভূপেন্দ্রচন্দ্র চক্রবর্তী) লিখেছেন ভূপেন্দ্রচন্দ্র চক্রবর্তী দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ/২ দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ/৩→ (২) ত্রিপুররাজ ও গৌড়ের নবাব  সিংহতুঙ্গ যখন ত্রিপুর সিংহাসনে উপবিষ্ট তখন মুসলমান আমল আরম্ভ হইয়াছে। উত্তর ভারতে মুসলমান শক্তি প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে, হিন্দুর স্বাধীনতা-সূর্য্য প্রায় ডুবু ডুবু। বাঙ্গ

,             যুবরাজ সিং ও তার পিতা যোগীরাজ সিং প্রক্তন ক্রীকেটার যুবরাজ সিং এর পিতা যোগী রাজ সিং দিল্লির কৃষক আন্দোলনে দেশ ও হিন্দু বিরোধী বক্তব্য রাখলেন। তিনি বল্লেন :- হিন্দুরা 1000 বছর মোঘলদের গুলাম ছিল, হিন্দু নারীরা দু পয়সায় বিক্রী হত। আমরা তাদের বাঁচিয়েছি।  এই হিন্দুরা গাদ্দার বা বিশ্বাসঘাতক" এমন বক্তব্য করেছে যুবরাজ সিং এর পিতা। এই ব্যাক্তি এর আগে প্রক্তন ভারতীয় কেপটেন ক্রীকেটার মহেন্দ্রসীং ধনীকে  ভিখারী বলেছেন। প্রক্তন ক্রীকেটার যুবরাজ সিং এর পিতা যোগী রাজ সিং দিল্লির কৃষক আন্দোলনে দেশ ও হিন্দু বিরোধী বক্তব্য রাখলেন। তিনি বল্লেন :- হিন্দুরা 1000 বছর মোঘলদের গুলাম ছিল, হিন্দু নারীরা দু পয়সায় বিক্রী হত। আমরা তাদের বাঁচিয়েছি।  এই হিন্দুরা গাদ্দার বা বিশ্বাসঘাতক" এমন বক্তব্য করেছে যুবরাজ সিং এর পিতা। এই ব্যাক্তি এর আগে প্রক্তন ভারতীয় কেপটেন ক্রীকেটার মহেন্দ্রসীং ধনীকে "ভিখারী" বলেছেন। এমন বক্তব্য দিয়ে শিখ ও হিন্দুদের মধ্যে সম্পর্ক নষ্ট করতে চাইছে। যেখানে হিন্দু ও শিখরা মিলে মুঘলদের বিরুদ্ধে এক সাথে লড়াই করেছে। অত্যাচারীত কেবল